Inhouse product
মানব সভ্যতা যে উল্টো পথে যাত্রা শুরু করেছে, তার একটি অকাট্য প্রমাণ হলো এলজিবিটি তথা সমকামিতাবাদকে বৈশ্বিক এজেন্ডা হিসেবে অগ্রাধিকার দেওয়া। বিশ্বব্যাপী নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে আমূল পরিবর্তন ঘটলেও আমরা এর গভীরতা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারছি না, এমনকি স্পষ্ট ধারণাও গড়ে ওঠেনি।এলজিবিটি সম্পর্কে কিছু বিচ্ছিন্ন ও আংশিক তথ্য-উপাত্ত কেউ কেউ জানেন, তবে তা অনেকটাই “অন্ধের হাতি দেখা” গল্পের মতো। একজন অন্ধ ব্যক্তি হাতির শুঁড় ধরে সেটিকে মোটা দড়ি বলে মনে করতে পারেন, আবার আরেকজন পা ধরে সেটিকে গাছের কাণ্ড বলে ভাবতে পারেন। এলজিবিটি মতবাদের পুরো বিষয়টিকে সুনিপুণভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই শক্তিশালী রেফারেন্সসমৃদ্ধ বইটিতে।বইটিতে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে, যেমন: সমকামী আচরণ কি আসলেই অধিকারের বিষয়? যদি সমকামিতাকে অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়, তবে দেশের সিস্টেম (পলিসি, আইন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য) কীভাবে পরিবর্তিত হয়? সমকামী আচরণের কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কি রয়েছে? কেন এবং কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, এনজিও এবং জাতিসংঘের মাধ্যমে এটি বৈশ্বিক এজেন্ডায় পরিণত হলো? সমকামিতা-বান্ধব বিশ্ব গড়তে কারা অর্থায়ন করছে? পরিবার ও সমাজবিরোধী এবং স্বাস্থ্যগত ক্ষতিকর প্রভাব সত্ত্বেও এই আন্দোলন প্রচারের পেছনের মূল অনুপ্রেরণা কী? বাংলাদেশে সমকামী অধিকার আন্দোলনের সূচনা কবে, কারা এর নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং এ পর্যন্ত এর কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে?বইটিতে রেফারেন্স হিসেবে প্রকাশিত জার্নাল নিবন্ধগুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি রেফারেন্সের স্ক্রিনশট ও প্রতিবেদনের শিরোনাম (বাংলা ও ইংরেজি) দেওয়া হয়েছে, যা গুগল সার্চের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া সম্ভব। ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম ইংরেজিতে উল্লেখ করা হয়েছে যাতে চ্যাটজিপিটি বা গুগল সার্চের মাধ্যমে আরও বিস্তারিত জানা যায়। প্রমাণের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও QR কোডের মাধ্যমে বইয়ে যুক্ত করা হয়েছে, যা স্মার্টফোন দিয়ে স্ক্যান করে সরাসরি ইউটিউব লিংকে ভিজিট করা যাবে। এছাড়াও, কিছু গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্সের (পিডিএফ কপি) QR কোড যুক্ত গুগল ড্রাইভ লিংক দেওয়া রয়েছে।
Login Or Registerto submit your questions to seller
No none asked to seller yet